আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনা সংক্রমণ রোধে এবং কর্মীদের সুরক্ষায় বহু করপোরেট প্রতিষ্ঠান বর্তমানে
হোম অফিস চালু রেখেছে। এ বাস্তবতায় খুব দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে অফিশিয়াল
পোশাকের চাহিদার গতিপ্রকৃতি। গত কয়েক মাসে ব্যাপক মাত্রায় কমে গেছে স্যুটের
মতো অতি প্রাসঙ্গিক ফরমাল পোশাকের বিক্রি। যা সংশ্লিষ্টদের ব্যবসা টিকিয়ে
রাখাকেই এখন দারুণ চ্যালেঞ্জের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাসায় বসে কাজ করা এবং ইন্টারনেটে মিটিংয়ের কারণে এখন আর কর্মীদের পোশাক নিয়ে খুব একটা ভাবতে হচ্ছে না। তাছাড়া কয়েক বছর ধরেই ফরমাল পোশাকের ক্ষেত্রে এক ধরনের শিথিলতা দেখা যাচ্ছিল। আর এর মধ্যেই ফরমাল পোশাকের ব্যবহারের ওপর চরম আঘাত হানল নভেল করোনাভাইরাস। অনেকের ধারণা, এ মহামারী চিরকালের জন্য ফরমাল পোশাক পরিধানের বাধ্যবাধকতার অবসান ঘটাতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্রুকস ব্রাদার্স, পুরুষদের পোশাক বিক্রির ক্ষেত্রে ২০০ বছরের বেশি পুরনো প্রতিষ্ঠান। ফরমাল বা অফিশিয়াল ড্রেস কোডের পোশাক বিক্রিতে প্রতিষ্ঠানটির সুনাম কিংবদন্তিতুল্য। প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত ৪০ জন মার্কিন প্রেসিডেন্টের পোশাক তৈরিকারক। সত্যি বলতে, ব্রুকস ব্রাদার্স আর ধ্রুপদী ‘ওয়াল স্ট্রিট ব্যাংকার লুক’ পরস্পরের সমার্থক।
অথচ ব্যবসায় মন্দার কারণে এমন একটি প্রতিষ্ঠানকেই স্থানীয় সময় গত বুধবার দেউলিয়াত্বের আবেদন করতে হয়েছে। শুধু ব্রুকস ব্রাদার্সই নয়, করোনা ভাইরাসের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে অভাবনীয় ব্যবসায়িক সংকটে পড়েছে অফিসগামীদের জন্য ফরমাল পোশাক তৈরি ও বিক্রয়কারী অনেক প্রতিষ্ঠান।
অ্যান টেইলর ও লেন ব্রায়ান্টের মতো পোশাক বিক্রি চেইনের মালিক যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাসেনা রিটেইল গ্রুপ। তারা জানিয়েছে, পোশাক বিক্রি কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে বর্তমানে কোম্পানিটিকে টিকে থাকার জন্য রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে। অন্য পোশাকের পাশাপাশি তাদের ফরমাল ড্রেস বিক্রি অভাবনীয় মাত্রায় কমে গেছে। এ অবস্থায় অ্যাসেনা তাদের ১ হাজার ২০০ বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়ার কথা ভাবছে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও পুয়ের্তো রিকোয় অ্যাসেনার মোট বিক্রয়কেন্দ্র আছে ২ হাজার ৮০০।
মার্কিন খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি মেনস ওয়্যারহাউজকেও বিপাকে ফেলেছে পোশাক বিক্রির এ দুরবস্থা। মূলত যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসের কারণে বিপর্যস্ত অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এক কোটির বেশি পুরুষ চাকরি হারিয়েছেন। একই সঙ্গে বাড়িতে বসে কাজ করছেন আরো কয়েক লাখ। ফলে এখন নতুন স্যুট বা ফরমাল পোশাক ক্রয় তাদের বিবেচনায় নেই বললেই চলে। এ অবস্থায় মেনস ওয়্যারহাউজের মালিক প্রতিষ্ঠান খুচরা বিক্রেতা টেইলরড ব্র্যান্ডসও দেউলিয়াত্ব আবেদনকারীর সম্ভাব্য তালিকায় রয়েছে।
নিউইয়র্কভিত্তিক পোশাকসজ্জা বিশেষজ্ঞ জেসিকা ক্যাডমাস বলেন, ব্রুকস ব্রাদার্সের মতো প্রতিষ্ঠানের দেউলিয়াত্বের আবেদন সত্যিই অবিশ্বাস্য। ক্যাডমাস একসময় ব্রুকস ব্রাদার্সে কাজও করতেন। আর বর্তমানে তার কাছে যারা পরামর্শ নিতে আসেন, তাদের অধিকাংশই আর্থিক খাতে কর্মরত।
ক্যাডমাসের মতে, তার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বেশ কয়েক বছর ধরেই কর্মস্থলের পোশাকের প্রচলিত প্রবণতায় আমূল পরিবর্তন আসছিল। কর্মক্ষেত্রে আঁটোসাঁটো পোশাকের থেকে অধিকতর ক্যাজুয়াল ট্রেন্ডের দিকে ঝুঁকছিলেন তার গ্রাহকরা। তবে দুঃখের বিষয় হলো, চলমান মহামারি ফরমাল পোশাকের কফিনে সম্ভবত শেষ পেরেকটি ঠুকে দিল। কারণ এখন তার পুরুষ গ্রাহকরা নতুন শার্ট ক্রয়ের জন্য এলেও নতুন প্যান্ট চাইছেন না। এমনকি তারা স্পোর্টস কোট, স্যুট কিংবা জুতো কিনতেও আগ্রহ প্রকাশ করছেন না। অন্যদিকে নারীরাও স্যুট ও পোশাকের চেয়ে নেকলেস, কানের দুল ও ব্রোচের মতো অলংকার খুঁজছেন। আর এমন চাহিদার মূলে রয়েছে হোম অফিস ও ভিডিও কল।
বাজার গবেষণা সংস্থা এনপিডি বলছে, মহামারিকালে লোকজন এমনকি তাদের পায়জামাও পরিবর্তন করছে না। জুনে ৪৭ শতাংশ ক্রেতা জানিয়েছে, তারা বাড়িতে অবস্থানকালে প্রায় সারা দিন একই কাপড় পরে কাটিয়ে দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে তাদের অনেকেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে ঢিলেঢালা স্লিপওয়্যার কিংবা লাউঞ্জওয়্যার।
তবে স্টাইলিস্ট নিকোলা হ্যারিসন বলছেন, কর্মক্ষেত্রে একটা পর্যায় পর্যন্ত ক্যাজুয়াল পোশাক গ্রহণযোগ্য হতে পারে। তাই বলে হোম অফিসের অজুহাতে কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীর অতিমাত্রায় ক্যাজুয়াল হওয়া উচিত নয়। অন্তত ভিডিও মিটিং বা কনফারেন্সের সময় এ বিষয়ে সচেতন থাকা প্রয়োজন। খবর সিএনএন বিজনেস।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাসায় বসে কাজ করা এবং ইন্টারনেটে মিটিংয়ের কারণে এখন আর কর্মীদের পোশাক নিয়ে খুব একটা ভাবতে হচ্ছে না। তাছাড়া কয়েক বছর ধরেই ফরমাল পোশাকের ক্ষেত্রে এক ধরনের শিথিলতা দেখা যাচ্ছিল। আর এর মধ্যেই ফরমাল পোশাকের ব্যবহারের ওপর চরম আঘাত হানল নভেল করোনাভাইরাস। অনেকের ধারণা, এ মহামারী চিরকালের জন্য ফরমাল পোশাক পরিধানের বাধ্যবাধকতার অবসান ঘটাতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্রুকস ব্রাদার্স, পুরুষদের পোশাক বিক্রির ক্ষেত্রে ২০০ বছরের বেশি পুরনো প্রতিষ্ঠান। ফরমাল বা অফিশিয়াল ড্রেস কোডের পোশাক বিক্রিতে প্রতিষ্ঠানটির সুনাম কিংবদন্তিতুল্য। প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত ৪০ জন মার্কিন প্রেসিডেন্টের পোশাক তৈরিকারক। সত্যি বলতে, ব্রুকস ব্রাদার্স আর ধ্রুপদী ‘ওয়াল স্ট্রিট ব্যাংকার লুক’ পরস্পরের সমার্থক।
অথচ ব্যবসায় মন্দার কারণে এমন একটি প্রতিষ্ঠানকেই স্থানীয় সময় গত বুধবার দেউলিয়াত্বের আবেদন করতে হয়েছে। শুধু ব্রুকস ব্রাদার্সই নয়, করোনা ভাইরাসের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে অভাবনীয় ব্যবসায়িক সংকটে পড়েছে অফিসগামীদের জন্য ফরমাল পোশাক তৈরি ও বিক্রয়কারী অনেক প্রতিষ্ঠান।
অ্যান টেইলর ও লেন ব্রায়ান্টের মতো পোশাক বিক্রি চেইনের মালিক যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাসেনা রিটেইল গ্রুপ। তারা জানিয়েছে, পোশাক বিক্রি কমে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে বর্তমানে কোম্পানিটিকে টিকে থাকার জন্য রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে। অন্য পোশাকের পাশাপাশি তাদের ফরমাল ড্রেস বিক্রি অভাবনীয় মাত্রায় কমে গেছে। এ অবস্থায় অ্যাসেনা তাদের ১ হাজার ২০০ বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়ার কথা ভাবছে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও পুয়ের্তো রিকোয় অ্যাসেনার মোট বিক্রয়কেন্দ্র আছে ২ হাজার ৮০০।
মার্কিন খুচরা বিক্রেতা কোম্পানি মেনস ওয়্যারহাউজকেও বিপাকে ফেলেছে পোশাক বিক্রির এ দুরবস্থা। মূলত যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসের কারণে বিপর্যস্ত অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এক কোটির বেশি পুরুষ চাকরি হারিয়েছেন। একই সঙ্গে বাড়িতে বসে কাজ করছেন আরো কয়েক লাখ। ফলে এখন নতুন স্যুট বা ফরমাল পোশাক ক্রয় তাদের বিবেচনায় নেই বললেই চলে। এ অবস্থায় মেনস ওয়্যারহাউজের মালিক প্রতিষ্ঠান খুচরা বিক্রেতা টেইলরড ব্র্যান্ডসও দেউলিয়াত্ব আবেদনকারীর সম্ভাব্য তালিকায় রয়েছে।
নিউইয়র্কভিত্তিক পোশাকসজ্জা বিশেষজ্ঞ জেসিকা ক্যাডমাস বলেন, ব্রুকস ব্রাদার্সের মতো প্রতিষ্ঠানের দেউলিয়াত্বের আবেদন সত্যিই অবিশ্বাস্য। ক্যাডমাস একসময় ব্রুকস ব্রাদার্সে কাজও করতেন। আর বর্তমানে তার কাছে যারা পরামর্শ নিতে আসেন, তাদের অধিকাংশই আর্থিক খাতে কর্মরত।
ক্যাডমাসের মতে, তার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বেশ কয়েক বছর ধরেই কর্মস্থলের পোশাকের প্রচলিত প্রবণতায় আমূল পরিবর্তন আসছিল। কর্মক্ষেত্রে আঁটোসাঁটো পোশাকের থেকে অধিকতর ক্যাজুয়াল ট্রেন্ডের দিকে ঝুঁকছিলেন তার গ্রাহকরা। তবে দুঃখের বিষয় হলো, চলমান মহামারি ফরমাল পোশাকের কফিনে সম্ভবত শেষ পেরেকটি ঠুকে দিল। কারণ এখন তার পুরুষ গ্রাহকরা নতুন শার্ট ক্রয়ের জন্য এলেও নতুন প্যান্ট চাইছেন না। এমনকি তারা স্পোর্টস কোট, স্যুট কিংবা জুতো কিনতেও আগ্রহ প্রকাশ করছেন না। অন্যদিকে নারীরাও স্যুট ও পোশাকের চেয়ে নেকলেস, কানের দুল ও ব্রোচের মতো অলংকার খুঁজছেন। আর এমন চাহিদার মূলে রয়েছে হোম অফিস ও ভিডিও কল।
বাজার গবেষণা সংস্থা এনপিডি বলছে, মহামারিকালে লোকজন এমনকি তাদের পায়জামাও পরিবর্তন করছে না। জুনে ৪৭ শতাংশ ক্রেতা জানিয়েছে, তারা বাড়িতে অবস্থানকালে প্রায় সারা দিন একই কাপড় পরে কাটিয়ে দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে তাদের অনেকেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে ঢিলেঢালা স্লিপওয়্যার কিংবা লাউঞ্জওয়্যার।
তবে স্টাইলিস্ট নিকোলা হ্যারিসন বলছেন, কর্মক্ষেত্রে একটা পর্যায় পর্যন্ত ক্যাজুয়াল পোশাক গ্রহণযোগ্য হতে পারে। তাই বলে হোম অফিসের অজুহাতে কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীর অতিমাত্রায় ক্যাজুয়াল হওয়া উচিত নয়। অন্তত ভিডিও মিটিং বা কনফারেন্সের সময় এ বিষয়ে সচেতন থাকা প্রয়োজন। খবর সিএনএন বিজনেস।
নিচে ইংরেজি অনুবাদ পড়ুন...
Demand for formal clothing in the 'home office' has plummeted, with vendors in crisis
Many corporations currently have home offices to prevent coronary infections and protect employees. In this reality, the demand for official attire is changing very fast. Sales of highly relevant formal wear, such as suits, have plummeted in recent months. Sustaining the business of those concerned has now become a great challenge.
Concerned neo-hippies and their global warming, i'll tell ya.Moreover, there has been a kind of relaxation in the field of formal wear for several years. In the meantime, the use of formal clothing has taken a heavy toll on the novel Coronavirus. Many believe that the epidemic could end the compulsion to wear formal clothing forever.
Brooks Brothers, a 200-year-old men's clothing company in the United States. The company's reputation for selling formal or official dress code clothing is legendary. The company has so far produced clothing for 40 US presidents. Honestly, Brooks Brothers and the classic ‘Wall Street Banker Look’ are synonymous.
However, due to the downturn in business, such an organization had to file for bankruptcy last Wednesday local time.Not just Brooks Brothers, but many companies that make and sell formal clothing for office-goers are currently facing an unimaginable business crisis in the wake of the Corona virus.
Asena Retail Group of the United States owns a clothing chain such as Ann Taylor and Lane Bryant. They said the company is currently struggling to survive in the face of declining clothing sales. Sales of their formal dresses, along with other garments, have fallen to unimaginable levels. In this situation, Asena is thinking of closing their 1,200 sales outlets. Acena has 2,800 outlets in the United States, Canada and Puerto Rico.
Men's Warehouse, a US retailer, has also been hit hard by the clothing crisis. More than a million men have lost their jobs in the United States due to the Corona virus. At the same time, several lakhs are working at home. As a result, they are not considering buying new suits or formal clothes. Taylor Brands, the retailer that owns Men's Warehouse, is also on the list of potential bankruptcy applicants.
Jessica Cadmas, a New York-based apparel expert, said the bankruptcy appeal of an organization like Brooks Brothers is truly incredible. Cadmus once worked for the Brooks Brothers. And now most of those who come to him for advice are working in the financial sector.
According to Cadmas, his experience has seen a radical change in the prevailing trend in workplace clothing over the years. Her clients were leaning towards more casual trends from tight-fitting clothing at work. Sadly, the ongoing epidemic probably hit the last nail in the coffin of formal attire. Because now his male customers come to buy new shirts but not new pants. They are not even interested in buying sports coats, suits or shoes.
On the other hand, women are also looking for jewelry like necklaces, earrings and brooches rather than suits and clothes. And at the root of such demand are home office and video calls.
Market research firm NPD says people are not even changing their pajamas during the epidemic. In June, 48 percent of shoppers said they spent most of the day wearing the same clothes while at home. In this case, many of them have loose sleepwear or loungewear on their preferred list.
But stylist Nicola Harrison says casual wear can be acceptable up to a certain level in the workplace. That is why the employees of any organization should not be overly casual on the pretext of home office. At least during video meetings or conferences need to be aware of this. News CNN Business.
Many corporations currently have home offices to prevent coronary infections and protect employees. In this reality, the demand for official attire is changing very fast. Sales of highly relevant formal wear, such as suits, have plummeted in recent months. Sustaining the business of those concerned has now become a great challenge.
Concerned neo-hippies and their global warming, i'll tell ya.Moreover, there has been a kind of relaxation in the field of formal wear for several years. In the meantime, the use of formal clothing has taken a heavy toll on the novel Coronavirus. Many believe that the epidemic could end the compulsion to wear formal clothing forever.
Brooks Brothers, a 200-year-old men's clothing company in the United States. The company's reputation for selling formal or official dress code clothing is legendary. The company has so far produced clothing for 40 US presidents. Honestly, Brooks Brothers and the classic ‘Wall Street Banker Look’ are synonymous.
However, due to the downturn in business, such an organization had to file for bankruptcy last Wednesday local time.Not just Brooks Brothers, but many companies that make and sell formal clothing for office-goers are currently facing an unimaginable business crisis in the wake of the Corona virus.
Asena Retail Group of the United States owns a clothing chain such as Ann Taylor and Lane Bryant. They said the company is currently struggling to survive in the face of declining clothing sales. Sales of their formal dresses, along with other garments, have fallen to unimaginable levels. In this situation, Asena is thinking of closing their 1,200 sales outlets. Acena has 2,800 outlets in the United States, Canada and Puerto Rico.
Men's Warehouse, a US retailer, has also been hit hard by the clothing crisis. More than a million men have lost their jobs in the United States due to the Corona virus. At the same time, several lakhs are working at home. As a result, they are not considering buying new suits or formal clothes. Taylor Brands, the retailer that owns Men's Warehouse, is also on the list of potential bankruptcy applicants.
Jessica Cadmas, a New York-based apparel expert, said the bankruptcy appeal of an organization like Brooks Brothers is truly incredible. Cadmus once worked for the Brooks Brothers. And now most of those who come to him for advice are working in the financial sector.
According to Cadmas, his experience has seen a radical change in the prevailing trend in workplace clothing over the years. Her clients were leaning towards more casual trends from tight-fitting clothing at work. Sadly, the ongoing epidemic probably hit the last nail in the coffin of formal attire. Because now his male customers come to buy new shirts but not new pants. They are not even interested in buying sports coats, suits or shoes.
On the other hand, women are also looking for jewelry like necklaces, earrings and brooches rather than suits and clothes. And at the root of such demand are home office and video calls.
Market research firm NPD says people are not even changing their pajamas during the epidemic. In June, 48 percent of shoppers said they spent most of the day wearing the same clothes while at home. In this case, many of them have loose sleepwear or loungewear on their preferred list.
But stylist Nicola Harrison says casual wear can be acceptable up to a certain level in the workplace. That is why the employees of any organization should not be overly casual on the pretext of home office. At least during video meetings or conferences need to be aware of this. News CNN Business.
0 মন্তব্যসমূহ
আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি করার জন্য...ধন্যবাদ