সোমবার দুপুরে অভিযানের সময় অবৈধ ভাবে কালভার্ট নিচে ইট-সিমেন্ট ও বালির বস্তা ফেলে কৃত্রিম পানি আটকে রেখে ছিল। আজ উচ্ছেদ ও অপসারণ করা হয়। এসময় অভিযুক্তরা পলাতক থাকায় এবং ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া না যায় কারও বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি বলে জানান, নাটোর নলডাঙ্গা উপজেলার ইউএনও আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন।
ইউএনও মামুন বলেন, মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অমান্য করে নদীর পানির স্বাভাবিক পথরোধ করে অবৈধভাবে সুতি জাল দিয়ে মাছ ধরা ও বাঁধ তৈরি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এতে পানির প্রবাহ ও মাছের স্বাভাবিক প্রজনন বাধাগ্রস্ত হয়। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ
আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি করার জন্য...ধন্যবাদ