শিক্ষার্থীদের মেস ভাড়া মওকুফের দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছে জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর রাজশাহী জেলা ও মহানগরের নেতৃবৃন্দ। এ দাবিতে ঢাকা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মারকলিপি দিয়েছে সংগঠনটি। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে রাজশাহী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে স্মারকলিপ দেয় নেতৃবৃন্দ। স্মারকলিপি দেয়ার আগে কোর্ট শহীদ মিনারে মানববন্ধনও করে নেতৃবৃন্দ।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীদের মেস ভাড়া মওকুফ, বিনামূল্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট প্যাকেজ প্রদান এবং স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার কেনার জন্য সহজ শর্তে সুদমুক্ত ব্যাংক লোন প্রদানে সরকারি প্রজ্ঞাপনের দাবি জানায় সংগঠনের নেতারা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, করোনাভাইরাস সমগ্র দেশকে স্থবির করে দিয়েছে। করোনাকালীন সময়ে দেশের প্রায় সব শ্রেণিপেশার মানুষের স্বাভাবিক আয় তলানীতে গিয়ে ঠেকেছে। ইতোমধ্যে অসংখ্য মানুষ হারিয়েছে তার পেশা। দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষই হিমসিম খাচ্ছে তাদের পরিবারের খরচ চালাতে। আর পরিবারের অর্থনৈতিক মন্দার পরোক্ষ প্রভাব পড়েছে শিক্ষার্থীদের ওপর।
আরও বলা হয়, শিক্ষার্থীরা শিক্ষার তাগিদেই এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব ছাত্রাবাস বা ছাত্রীনিবাস না থাকায়; আর থাকলেও আসন সংখ্যা অপ্রতুল হওয়ায় শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বাসায় মেস করে ভাড়া থাকতে হয়। বলার অপেক্ষা রাখে না, এসব শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই আসে প্রত্যন্ত অ ল ও দরিদ্র পরিবার থেকে। এসব দরিদ্র শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ তাদের পড়ালেখা ও থাকা-খাওয়ার খরচ বহন করে টিউশনি করিয়ে। করোনাকালীন সময়ে তাদের সেই টিউশনিও বন্ধ।
এর আগে মেস ভাড়ার মওকুফের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ। ওয়ার্কার্স পার্টির রাজশাহী মহানগর সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামানিক দেবু, সম্পাদকম-লীর সদস্য অ্যাড. এন্তাজুল হক বাবু, আব্দুল মতিন ছাত্রমৈত্রীর রাজশাহী জেলা আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম মনি, যুগ্ন আহবায়ক হাফিজুর রহমান হাফিজ, নগর কমিটির সহ-সভাপতি আরাফাত এইচ মারুফ, সাকিবুল হাসান সাকিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ওহিদুর রহমান ওহি প্রমুখ। মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন নগর ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি এএইচএম জুয়েল খান, পরিচালনা করেন সম্রাট রায়হান।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীদের মেস ভাড়া মওকুফ, বিনামূল্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট প্যাকেজ প্রদান এবং স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার কেনার জন্য সহজ শর্তে সুদমুক্ত ব্যাংক লোন প্রদানে সরকারি প্রজ্ঞাপনের দাবি জানায় সংগঠনের নেতারা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, করোনাভাইরাস সমগ্র দেশকে স্থবির করে দিয়েছে। করোনাকালীন সময়ে দেশের প্রায় সব শ্রেণিপেশার মানুষের স্বাভাবিক আয় তলানীতে গিয়ে ঠেকেছে। ইতোমধ্যে অসংখ্য মানুষ হারিয়েছে তার পেশা। দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষই হিমসিম খাচ্ছে তাদের পরিবারের খরচ চালাতে। আর পরিবারের অর্থনৈতিক মন্দার পরোক্ষ প্রভাব পড়েছে শিক্ষার্থীদের ওপর।
আরও বলা হয়, শিক্ষার্থীরা শিক্ষার তাগিদেই এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব ছাত্রাবাস বা ছাত্রীনিবাস না থাকায়; আর থাকলেও আসন সংখ্যা অপ্রতুল হওয়ায় শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বাসায় মেস করে ভাড়া থাকতে হয়। বলার অপেক্ষা রাখে না, এসব শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই আসে প্রত্যন্ত অ ল ও দরিদ্র পরিবার থেকে। এসব দরিদ্র শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ তাদের পড়ালেখা ও থাকা-খাওয়ার খরচ বহন করে টিউশনি করিয়ে। করোনাকালীন সময়ে তাদের সেই টিউশনিও বন্ধ।
এর আগে মেস ভাড়ার মওকুফের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ। ওয়ার্কার্স পার্টির রাজশাহী মহানগর সাধারণ সম্পাদক দেবাশিষ প্রামানিক দেবু, সম্পাদকম-লীর সদস্য অ্যাড. এন্তাজুল হক বাবু, আব্দুল মতিন ছাত্রমৈত্রীর রাজশাহী জেলা আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম মনি, যুগ্ন আহবায়ক হাফিজুর রহমান হাফিজ, নগর কমিটির সহ-সভাপতি আরাফাত এইচ মারুফ, সাকিবুল হাসান সাকিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ওহিদুর রহমান ওহি প্রমুখ। মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন নগর ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি এএইচএম জুয়েল খান, পরিচালনা করেন সম্রাট রায়হান।
0 মন্তব্যসমূহ
আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি করার জন্য...ধন্যবাদ